Ticker

6/recent/ticker-posts

ট্রান্সফরমার কি এবং কিভাবে কাজ করে? Working Principle of Transformer in Bengali?

ট্রান্সফরমার কি এবং কিভাবে কাজ করে? Working Principle of Transformer in Bengali?

বন্ধুরা আমরা ট্রান্সফরমারের নামটা শুনেছি কিন্তু ট্রান্সফরমার কি এবং কিভাবে কাজ করে? সেটা কিন্তু আমরা ঠিকঠাক জানিনা তাই আজকে আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে বিস্তারিতভাবে আপনাদের সাথে আলোচনা করব।তাই আপনাদেরকে রিকোয়েস্ট করব,



ট্রান্সফরমার কি এবং কিভাবে কাজ করে পোস্টটি মনোযোগ সরকারের শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য। তাহলে বন্ধুরা সর্বপ্রথম আসা যাক,

ট্রান্সফরমার কি এবং ট্রান্সফরমার কাকে বলে?

ট্রান্সফরমার হলো একটি স্থির(Static Device) বৈদ্যুতিক যন্ত্র যার কোন চলমান অংশ বা Rotating Part থাকেনা।

এই যন্ত্রটি বিদ্যুৎ শক্তিকে,একটি  অল্টারনেটিং বৈদ্যুতিক সার্কিট থেকে  অপর আরেকটি সার্কিটে ফ্রিকোয়েন্সির কোনো প্রকার পরিবর্তন না করে স্থানান্তর করে।

এটি সার্কিটের মধ্যে ভোল্টেজের ও কারেন্ট এর মাত্রা বাড়াতে এবং হ্রাস করতে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

কম ভোল্টেজ থেকে বেশি ভোল্টেজে রূপান্তরের জন্য স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয় এবং বেশি ভোল্টেজ থেকে কম ভোল্টেজে রূপান্তরের জন্য স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়।


ট্রান্সফরমার কিভাবে কাজ করে এবং কেন ব্যবহার করা হয়?

সর্বপ্রথম আসা যাক

ট্রান্সফরমার কিভাবে কাজ করে?

ট্রান্সফরমার সাধারণত মিউচুয়াল ইন্ডাকশনের উপর ভিত্তি করে কাজ করে।

এখন হয়তো আপনি ভাবছেন যে


মিউচুয়াল ইন্ডাকশন কি?

বা

মিউচুয়াল ইন্ডাকশন কাকে বলে?

যখন কোন সার্কিটে, অপর আরেকটি সার্কিটের মধ্যে কারেন্ট পরিবর্তনের ফলে ইলেক্ট্রমোটিভ ফোর্স বা EMF উৎপন্ন হয় এবং সার্কিট দুটি ম্যাগনেটিক্যালি সংযুক্ত হয় তখন এই প্রক্রিয়াটিকে মিউচুয়াল ইন্ডাকশন বলা হয়।


ট্রান্সফরমারের কার্যপ্রণালী

যখন প্রাইমারি কয়েলে বৈদ্যুতিক সাপ্লাই দেওয়া হয় তখন তার চারপাশে ম্যাগনেটিক ফিল্ড উৎপন্ন হয় যা সেকেন্ডারি কয়েল সংগ্রহ করে।

ফলে প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি কয়েলের মধ্যে একটি মিউচুয়াল ইন্ডাকশনের তৈরি হয় এবং সেকেন্ডারিতে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয়।



অন্যভাবে বলতে গেলে ট্রান্সফরমারে কোন চলমান অংশ Rotating Part থাকে না অর্থাৎ এটি সম্পূর্ণ এক ধরনের স্থির ডিভাইস। এটির গঠন খুবই সাধারন, যেমন দুই বা ততোধিক অন্তরীত তামার তার একটি অন্তরীত ইস্পাতের অথবা লোহার কোরের (laminated steel/Iron core) গায়ে প্যাঁচানো থাকে।

আমারা জানি যে ট্রান্সফরমারে দুটি উইন্ডিং থাকে, প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি উইন্ডিং । যখন প্রাইমারি উইন্ডিয়ে ভোল্টেজ প্রদান করা হয় তখন ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয় এবং ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স আইরন কোরের মধ্য দিয়ে সেকেন্ডারি উইন্ডিং এ যায় এবং সেখানে ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয়।যার ফলে সেকেন্ডারি কয়েলে ভোল্টেজ পাওয়া যায়।

প্রাইমারি সাইডের তুলনায় সেকেন্ডারি সাইডে কি পরিমান বিদ্যুৎ প্রবাহ হবে তা নির্ভর করবে প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি কয়েলের প্যাচ সংখ্যার উপর যাকে ট্রান্সফরমেশন রেশিও বলে।


এবার আসা যাক,

ট্রান্সফরমারের কাজ কি বা ট্রান্সফর্মার কেন ব্যবহার করা হয়?

ট্রান্সফরমারের কাজ কি বলতে গেলে ট্রান্সফরমার সাধারণত ভোল্টেজ স্টেপ আপ এবং ভোল্টেজ স্টেপ ডাউন করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

যেমন ধরুন আপনাদের বাড়িতে যে ট্রান্সফর্মার থেকে সাপ্লাই টা আসে ওই ট্রান্সফর্মারটা হলো স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার কারণ ওই সমস্ত ট্রান্সফরমারের ভোল্টেজ রেটিং 11 Kv/ 440 volt হয়। এখানে প্রাইমারি সাইডে 11kv ভোল্টেজ থাকে এবং সেকেন্ডারী সাইডে 440/220 ভোল্ট থাকে এবং যেটা আমরা বাড়িতে ইউজ করি।এখানে ট্রান্সফরমারের কাজ হিসেবে ভোল্টেজ স্টেপ ডাউন করার জন্য ব্যবহার করা হয় এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ইলেকট্রনিক সার্কিট ও টেলিকমিউনিকেশন সার্কিটে ট্রান্সফরমারের কাজ অনেক রয়েছে।

স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার সাধারণত জেনারেটিং স্টেশন এ ব্যবহার করা হয় কারণ ওখানে সর্বপ্রথম যে ভোল্টেজ জেনারেট করা হয় ওটা লো ভোল্টেজের হয় যেমন 6.6kv এবং পরে স্টেপ আপ ট্রান্সফরমার দিয়ে ভোল্টেজকে স্টেপ আপ করে ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সাবস্টেশন এ লাইন সরবরাহ করা হয় এবং step-by-step ওটা ফাইনালি 33/11kv সাব স্টেশনে আসে এবং সাবস্টেশন এর স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার এর মাধ্যমে ওটা আমাদের বাড়ির কাছের ট্রান্সফরমারে এসে পৌঁছায়।

এবং বাড়ির কাছের ওই স্টেপ ডাউন ট্রান্সফরমার ব্যবহার করে এই 11kV ভোল্টেজকে স্টেপ ডাউন করে 440/220 ভোল্ট সাপ্লাই তে পরিনত করে প্রত্যেক গ্রাহক দের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া হয়। এখানে ট্রান্সফরমারের কাজ হিসেবে ভোল্টেজ step-down করতে ব্যবহার করা হয়।


সামগ্রিকভাবে ট্রান্সফর্মার ট্রান্সফরমার ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে।রেডিও, টেলিভিশন, টেপ-রেকর্ডার, ভিসিয়ার ইত্যাদি জায়গায় এবংবৈদ্যুতিক কমিউনিকেশন সার্কিটে টেলিফোন ও কন্ট্রোল সার্কিটে ব্যবহার করা হয়।


ট্রান্সফরমারের বিভিন্ন অংশ আলোচনা


ট্রান্সফরমারে প্রধানত দুটি মেইন অংশ থাকে 

1. উইন্ডিং এবং 2.কোর

উইন্ডিং আবার দুই প্রকারের হয়

1.প্রাইমারি উইন্ডিং : ট্রান্সফরমারের যে উইন্ডিং এ পাওয়ার সাপ্লাই দেওয়া হয় তাকে প্রাইমারি উইন্ডিং বলে।

2.সেকেন্ডারি উইন্ডিং: ট্রান্সফরমারের যে উইন্ডিং থেকে আউটপুট সংগ্রহ করা হয় তাকে সেকেন্ডারি উইন্ডিং বলে।


এছাড়াও থ্রী-ফেজ ট্রান্সফরমারের আর কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ রয়েছে যা নিচে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হলো।





1.কোর: উইন্ডিং যে ইস্পাতের ফ্রেমের ওপর মোড়ানো থাকে সেই ফ্রেমকেই কোর বলা হয়। এই কোর চৌম্বক বর্তনী(Magnetic Circuit)তৈরি করে এবং এটি সিলিকন স্টিলের পাতলা চাদর(Stamping)দিয়ে তৈরি হয় ফলে প্রাইমারি সাইডে উৎপন্ন ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স খুব সহজে সেকেন্ডারির সাথে সংশ্লিষ্ট হতে পারে। এই কোর বার্নিশ দিয়ে ইনসুলেটেড করা থাকে।


2.উইন্ডিং: একটি ট্রান্সফরমারের উয়াইন্ডিং এ দুই বা তার অধিক কয়েল থাকতে পারে। সাধারণত সুপার এনামেল তামার তার দিয়ে এই কয়েল তৈরি হয়।




3.ইন্সুলেশন: কোরকে কয়েলের থেকে আলাদা করার জন্য কোরের উপর অপরিবাহি কাগজ বা ইলেকট্রিক্যাল গ্রেড ইন্সুলেটিং পেপার ব্যবহার করা হয়ে থাকে এবং কয়েলও নিজেদের প্যাচের মধ্যে সুপার এনেমেল আবরন দ্বারাই ইন্সুলেটেড থাকে।


4.ট্যাঙ্ক: ট্রান্সফরমারের ট্যাঙ্কের ভিতরে এক ধরনের তৈল থাকে যার মধ্যে উইন্ডিং এবং কোর ডুবানো থাকে। ট্যাঙ্কের উপর জলবায়ু নিরাধক গেসকেট লাগানো থাকে। ট্যাঙ্কের তলার সঙ্গে কোরকে আটকে রাখা হয়।


5.ট্রান্সফরমার ওয়েল: ট্যাঙ্কের ভিতর যে তেল ব্যবহার করা হয় সেই তেল-ই হলো ট্রান্সফরমার ওয়েল। ট্রান্সফর্মার অয়েল এক ধরনের খনিজ তেল এই তেল উৎপাদনের প্রধান কাঁচামাল পেট্রোলিয়াম জাতীয় তেল। অশোধিত পেট্রোলিয়াম পাতন প্রক্রিয়ায় শোধন করে এই তেল পাওয়া যায়। ট্রান্সফরমারে এই তেল সাধারণত ইন্সুলেশনের জন্য এবং উইন্ডিংকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য ব্যবহার করা হয়।  


6.কনজারভেটর(Conservator): ট্রান্সফরমারের তেলের আয়তন তেলের গরম এবং ঠাণ্ডা হওয়ার সাথে বাড়ে কমে। এই বাড়া কমার সমস্যা সমাধানের জন্য ট্যাঙ্কের উপর এক ধরনের ড্রাম ব্যবহার করা হয়। এই ড্রাম কে কনজারভেটর ট্যাংক বলে। এই কনজারভেটর ট্যাংক ট্রান্সফরমারের মেন ট্যাঙ্কের সাথে একটা পাইপের মাধ্যমে কানেক্টেড থাকে। কনজারভেটর ট্যাংকের কাজ হল যখন ট্রান্সফরমার তেলের আয়তন বাড়ে বা কমে তখন ওই পাইপের মাধ্যমে কনজারভেটর ট্যাংকে তেল ওঠা নামা করে। ট্রান্সফরমার তেলের লেভেল চেক করাার জন্য কনজারভেটর ট্যাংকের গায়ে একটা লেভেল ইন্ডিকেটর ফিক্সড করে দেওয়া থাকে।


7.ব্রীদার(Breather): তাপমাত্রা বাড়লে ট্রান্সফরমার তেলের আয়তন বাড়ে এবং কমলে ট্রান্সফরমার তেলের আয়তন কমে।




ট্রান্সফরমারের তেলের এই আয়তন বাড়া-কমার ফলে ট্রান্সফরমার কোরের ভিতরে যে বাতাস প্রবাহিত হয় সেই বাতাসকে জ্বলিয় বাস্পমুক্ত এবং শুস্ক রাখার জন্য এক ধরনের কাচের পাত্র ব্যবহার করা হয় যাকে ব্রীদার বলে। ব্রীদার এর মধ্যে সিলিকা জেল থাকে বাতাস ঢোকার সময় ঐ জেল বাতাস থেকে জল শুষে নেয়। শুকনো অবস্থায় সিলিকা জেল এর রং থাকে নীল,জল শুষে নিতে নিতে তা ক্রমশ গোলাপী হয়ে যায়। পুরো গোলাপী হয়ে গেলে জেল বের করে গরম করে শুকিয়ে আবার ব্রীদারে ভরে দিতে হয়।

ব্রিদার সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন 


8.বুশিং: ট্রান্সফরমারে ব্যাবহৃত উইন্ডিং এর টার্মিনাল গুলো বুশিং এর মাধ্যমে ট্যাঙ্কের বাহিরে আনা হয়ে থাকে। এবং এই বুশিং এর মাধ্যমে প্রাইমারি কয়েল এসি উৎসের সাথে এবং সেকেন্ডারি কয়েল লোডে সংযুক্ত থাকে।


9.রেডিয়েটর(Radiator): ট্রান্সফর্মার অয়েল ঠান্ডা করার জন্য রেডিয়েটর ব্যবহার করা হয়। এটি এক প্রকার চায়ের প্লেট এর মত কাজ করে। যখন আমরা চা খাই, কিছুটা চা আমরা প্লেটে ঢেলে দেই তখন দেখি ওই প্লেটের চা, কাপের চায়ের থেকে খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যায়। ঠিক একইভাবে ট্রান্সফর্মার ট্যাংক এর মধ্যে যে তেল থাকে ওই তেল তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেডিয়েটরের মাধ্যমে বাইরের দিকে বেরিয়ে আসে এবং আশেপাশের প্রাকৃতিক বাতাস দ্বারা খুব সহজে ঠান্ডা হয়ে যায়।


10.বুখলজ রিলে(Buchholz Relay): বুখলজ রিলে ট্রান্সফরমারের সেফটির জন্য ব্যবহৃত হয়। ট্রান্সফরমারের শর্ট সার্কিট হলে, আর্থ ফল্ট হলে বা কোরে ফল্ট হলে তেলের মধ্যে প্রচুর গ্যাস জন্মায়।



বুখলজ রিলে তে এই গ্যাস রিলে চালু করার কাজে লাগানো হয়। অল্প গ্যাস হলে শুধু বিপদের সংকেত পাওয়া যায় তখন লাইন কেটে দিতে হয় এবং বেশি গ্যাস হলে নিজে থেকেই সাপ্লাই কেটে দেয়। বুখলজ রিলে কনজারভেটর ট্যাংক ও ট্রান্সফরমারের মেন ট্যাঙ্কের সংযোগকারী পাইপের মধ্যে বসানো থাকে।


11.ট্যাপ চেঞ্জার: ট্যাপ চেঞ্জার সাধারণত পাওয়ার ট্রান্সফরমারের ক্ষেত্রে বেশি ব্যবহার করা হয় বিশেষ করে জেনারেটিং স্টেশন ও বিভিন্ন ধরনের সাবস্টেশন গুলোতে ব্যবহার করা হয়। এই ট্যাপ চেঞ্জার সেকেন্ডারি সাইডের ভোল্টেজকে স্বাভাবিকের থেকে কিছুটা বাড়ানো ও কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এবং এর পরিমাণ স্বাভাবিকের থেকে শতকরা পাঁচ ভাগের মধ্যে সীমিত রাখা হয়। কারেন্ট অপেক্ষাকৃত কম বলে এই ট্যাপ চেঞ্জার হাইভোল্টেজ সাইডে ব্যবহার করা হয়।ছোট ছোট ট্রান্সফরমারের ক্ষেত্রে Off Load Tap Changer ব্যবহার করা হয় এবং বড় বড় ট্রান্সফর্মার যেমন ধরুন বড় পাওয়ার ট্রান্সফরমারের ক্ষেত্রে On Load Tap Changer(OLTC) ব্যবহার করা হয় এবং এটি একটি তেল ভর্তি ট্যাংকের মধ্যে আবদ্ধ থাকে।


12.আর্থ পয়েন্ট: ট্রান্সফরমারকে নানা ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ট্রান্সফর্মার বডির দুটি আর্থ পয়েন্ট থাকে। এই আর্থ পয়েন্ট দুটি মাটির সাথে সংযুক্ত থাকে।

বন্ধুরা আশা করি আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে ট্রান্সফর্মার কি এবং কিভাবে কাজ করে, ট্রান্সফর্মার কাকে বলে, ট্রান্সফরমারের বিভিন্ন অংশ নিয়ে বিস্তারিত ভাবে আপনাদেরকে বুঝাতে পেরেছি।

বন্ধুরা যদি আপনাদের এই পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু বান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন যারা ট্রান্সফর্মার কি এবং কিভাবে কাজ করে বা টান্সফরমার কাকে বলে এবং ট্রান্সফরমারের বিভিন্ন অংশ নিয়ে বিস্তারিত কিছু জানতে চায়।


এগুলোও পড়ুন:

ট্রান্সফরমারের রেটিং KVA তে কেন প্রকাশ করা হয়? KW এ কেন প্রকাশ করা হয় না?

পাখিরা ইলেকট্রিক তারের উপর বসলে শক খায় না কেন?

লাইটনিং এরেস্টার কি এবং কিভাবে কাজ করে?লাইটনিং এরেস্টার এর প্রকারভেদ

CT কি এবং PT কি? কেন ব্যবহার করা হয়?

ট্রান্সফরমার কত প্রকার ও কি কি?

মোবাইলে ইলেকট্রিক বিল জমা করবেন কিভাবে?








Reactions

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ